অস্থিরতা
গুনগুন কিছুতে বলতে পারছেনা
মাকে , চাকরি টা যে তার নেই।
বছর দুয়েক আগে অনেক কষ্টে চাকরিটা পেয়েছে।
হটাৎ বাবার অসুস্থতার জন্য গ্রেজুয়েশন টা কমপ্লিট করেই
একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে পার্টটাইম জব করে সংসার চালাতো।
ভেবেছিলো মাষ্টারটা কমপ্লিট করতে পারলে
ভালো চাকরি যোগার করবে ,, সেটাও আর হলোনা।
পরিস্থিতির কারণে কোম্পানির ,কিছু
কর্মচারীকে ছাটাই করেছে। ,
সংসার কি করে চলবে সেটা ভেবেই কূলকিনারা করতে পারছে না।
গুনগনের মা কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছে। মেয়েকে
এই সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
সকাল সকাল মেয়েকে নিয়ে গানের রেওয়াজে বসে গেলো গুনগুনের কিছুই বুঝতে বাকি রইল না।
মায়ের থেকেই গুনগুনের গানে হাতে খড়ি। মা খুব ভালো গান করতো।অনেকদিন গান শিখিয়েছে বাচ্চাদের । মা চায় আমিও মায়ের মত গানের চর্চা টা করে যাই।
মা যে অলরেডি সবাইকে জানিয়ে দিয়েছে, আগামীকাল থেকে গুনগুনের গানের স্কুলটা ছিল সেটাকে আবার শুরু করবে,।
গুনগুন ও বুঝেছে পরিস্থিতির মোকাবেলায় সমাধানের পথ বেছে নিতে হয়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন