পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভুতের আজব কান্ড

কলমে...উমা মজুমদার ২২/১০/২২ বহুদিনের ইচ্ছে লিখি তাদের নিয়ে একখানা কবিতা ভুত চতুর্দশীতে ভুতের রাজা দিবে বর কবিতা খানা পৌঁছাবে  যখন ভুতের রাজার হাতে হটাৎ করে নিভলো আলো ঘরের  শুরু হলো ভুতের আজব  যত কান্ড ঘন কালো অন্ধকার বিচিত্র সব হাসি হাত পা শক্ত হয়ে ভয়ে লেখা আমার পন্ড  চোখ বড়বড় কালো কাপড়ে শরীর   মুখ আপাদমস্তক ঢাকা তাদের নেমন্তন্ন পেয়েই ছুটে আসে মর্তে  ভুত চতুর্দশীর আনন্দে বছরে একবার অতিথি হয়ে থাকে যেখানে সেখানে  কিছুদিন খায় দায় মানুষের শহরে  দীপাবলির আনন্দে মেতে থাকে তারা পেত্নি শাকচুন্নির মাতামাতি শহর জুড়ে।

শুভ বিজয়ার একাল সেকাল

মুছে যাওয়া দিনগুলি.... ১৮/১০/২২ যখনেই কোন আনন্দ খুশির কথা মনে হয় তখন মনটা হুট করে চলে যায় সেই সূদূর ছোটবেলায়। আজ‌ও যখন বিজয়া দশমীর দিন মাকে বরণ করে ঘরে আসি তখন বহু বছর আগে ফেলে আসা দিনের কথা খুব মনে  পড়ে।চোখের উপর জ্বল জ্বল করে ভেসে উঠে দশমীর দিনের কথা, ।  সেকাল আর একালের মধ্যে অনেক  পরিবর্তন এসেছে। আমরাও হয়তো কোথাও না কোথাও একটু অলস হয়ে পড়ছি সকলকে দেখে বা সবকিছু না চাইতে পাওয়া যায় বলে হয়তো । আজকাল তো অনলাইনের যুগ।ঘরে বসেই এসে যায় । মহালয়া শেষ হলেই আমার মাকে দেখেছি খ‌ইয়ের মোয়া, মূড়ির মোয়া, নারকেলের নাড়ু কাটানিমকি ,, এইসব বানিয়ে রাখতে ,পূজোর সময় বাড়ীতে লোকজন  আসলেই মিষ্টি আনা হতো না, এই সব দিয়ে চা দেওয়া হতো। পূজোর গন্ধ পাওয়া যেতো ।কত আন্তরিকতা ছিলো সবকিছুতে সময়‌ও ছিলো যথেষ্ট। এখনতো এইসবের বড্ড অভাব। আজকাল আর সেসবের পাট চুকিয়ে ফেলেছে।সকলে Helth concious হয়ে গেছে, বেশি মিষ্টি খেতে চায়না বলে আর করা হয়না ,খেতে ইচ্ছে হলে বাজারে পাওয়া যায় ,,সেখান থেকে কিছু নিয়ে আসলেই হলো।  দশমীর কথা বলতে গেলে সেটাই বলতে হয় , অতীতের র বিজয়া দশমী আর এখনকার দশমীতে অনেক পরিবর্তন

আচার রীতি নিয়মে একাল সেকাল

কলমে--উমা মজুমদার ১২/১০/২২ আমরা যে সমাজে বাস করছি সে সমাজে হাজারো রীতি নিয়ম আচার অনুষ্ঠান আছে ।মানা না মানা আমাদের উপর নির্ভর করে।আদিকাল থেকে বর্তমান কাল পর্যন্ত কিছু আচার রীতি নিয়মে র‌ অনেক পরিবর্তন হয়েছে। আজকের যে আলোচনার বিষয় সেটা র উপর আমার কিছু বলার আছে সেটা ।আমাদের বাঙালি বিয়েতে অনেকআচার অনুষ্ঠান আছে ।আজকাল তো আবার কিছু আচার অনুষ্ঠান নতুন করে যোগ হয়েছে ।মেহেন্দী সঙ্গীত Ring ceremony আরো নতুন কিছু অনুষ্ঠান আজকাল করতে দেখা যায় । অপরকে দেখে আমরা নিজেদের মধ্যে বদল আনছি। তাই আমি বলছি   যে বিয়ের সময় ছেলে মাকে বলে যাওয়া কথাটা র মধ্যেও আমরা ইচ্ছে করলে পরিবর্তন করতে পারি । ' মা আমি তোমার জন্য দাসি আনতে যাচ্ছি "সেটার অর্থ যাই হোকনা কেনো,শুনতে বা বলতে কোনোটাই শোভনীয় নয়। আজকাল হয়তো তেমন করে কেও বলে কিনা জানিনা। হাসি ধামালি করে হয়তো কথাটা বিয়ের সময় বলাবলি করে, কিন্তু আজকের প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা সেটা বলবেনা আশাকরি।এখনকার মা কাকিমা জ্যাঠিমা বা  আমদের যাঁরা বড়রা আছেন তাদের মধ্যেও অনেক পরিবর্তন এসেছে। এমন অনেক নিয়ম আছে যেগুলো আগে খুব মানতো।আগে তো না খেয়ে বিয়ে করতো সার

আগমনী র সুর

আশ্বিনের শারদপ্রাতে বেজে  উঠলো মায়ের আগমনী  মা আসছে একটি  বছর পরে   ছড়িয়ে  দিতে শান্তির বাণী যাপিতজীবনের অবসাদ ক্লান্তি ভুলে  মায়ের আবাহনে দিন হয় শুরু  পূজোর গন্ধ চারিদিক ভেজা আকাশ মেঘ কেনো করে গুরু গুরু  মায়ের আসার পথ চেয়ে   অপেক্ষারা গুনে প্রহর ঢাক বাজে কাঁসর বাজে বাতাসে  ভেসে আসে আগমনীর সুর সকলের মুখে  ফোটাতে  হাসি  বছর পরে  আসে মা বাপের বাড়ি  মাতৃ আরাধনায় ব্যস্ত জগৎবাসী শুভশক্তি প্রতিষ্ঠায় মঙ্গল ঘট স্থাপন করি অসুরদলনী,পাপনাশনী জয় মা দুর্গা  অশুভ শক্তির বিনাশকারী দুর্গা তোমার নাম তুমি শিবজায়া হিমালয়দূহিতা দশভূজা সংকটনাশিনী কৃপাময়ী তোমায় জানাই প্রণাম।🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻