পোস্টগুলি

জুন, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

বৃষ্টিতে শৈশব

মেঘলা আকাশ বাদল দিনে বুক দুরু দুরু মেঘের গর্জনে ঝম ঝমিয়ে  নামলো বৃষ্টি  চোখ জুড়ানো অপরূপ  সৃষ্টি থৈ থৈ জলে মাঠ ঘাঠ ভরে ব্যাঙ ব্যাঙাণীর নাচন ধরে কাপড় ভিজে বাড়ীর ছাদে কেও বা পড়ে মরন ফাঁদে কচিকাঁচারা মাতে বৃষ্টির জলে  মাঠে কাদা ফুটবল খেলে কাগজের নৌকা জলে ভাসে ছিপ নিয়ে যায় নদীর পাশে আইরে খোকন ঘরে আয় টাপুর টুপুর বৃষ্টিতে ভিজে বেড়ায় বৃষ্টি তে ভেজার পেলো ফল নাক দিয়ে পড়ে সর্দি জল যে চলে যায় আর আসে না বৃষ্টির পাশে শৈশব হাসে না রিনিঝিনি নুপুরে বৃষ্টি সুর তোলে  শৈশব বসে কাঁদে স্মৃতির আড়ালে।

বৃষ্টি ভেজা দিন

গ্রীষ্মের শেষ বেলায় ,তাপদাহে ওষ্ঠাগত প্রাণ নবজলধারা হয়ে নেমে এসো, বর্ষার আহ্বান।  আষাড়ের কালো মেঘ ,ঢেকেছে  আকাশ শুকনো ধরণী সিক্ত হবে  দেয় যে আভাস এই বৃষ্টি ভেজা দিনে রিনি ঝিনি নুপুরে চুপি চুপি এলে তুমি আমার মনের ঘরে রিম ঝিম বর্ষায় ,মনের ভেজা জানালায় ছুঁয়ে যায় মন বার বার, স্নিগ্ধ বারিধারায়। ঝর ঝর ধারাপাতে, তোমার রূপের বাহার বৃষ্টি ভেজা দিনে একলা মনে  সঙ্গী  আমার। মাটির সোঁদা গন্ধে ,বাঁধন মানে না এ  মন রিম ঝিম বর্ষায় মন  ,শুধুই করে গুণ গুণ। বর্ষা তুমি এলে মনে পড়ে ,ফেলে আসা দিনগুলি শৈশবটা হারিয়ে গেছে ,বৃ্ষ্টি ভেজা দিনে অশ্রু ফেলি। বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর ,আড়ালে কান পেতে শুনি বর্ষার শীতল আবেশ ,হৃদয়ে বাজে ,  অনুরাগের ধ্বনি।

বৃষ্টির পরশ

নীতু ভালো করে জানে আবির কি ভাবছে ,,,,,,, এমন এক বৃষ্টির রাতে নীতুর জন্য‌ই আবিরের  প্রাণটা ফিরে পেয়েছে,,,রক্তাক্ত আবির  যন্ত্রনায় ছটফট করছিলো রাস্তায়  ,,, কেও তাকে সাহার্য্য করেনি ,,,  একমাত্র নীতুই   তাকে দেখে হসপিটাল নিয়ে গিয়ে সেবা শ্রুশ্রষা দিয়ে ভালো করে তুলেছে ,,,,,নীতুর ব্যবহার  আবিরকে খুব মুগ্ধ করে,,,,একদিন নীতুকে  ভালোবাসার কথা জানায়,,,  নীতু‌ও  মানা করতে পারেনি সেদিন ,,,,, সেও মনে মনে আবিরকে  ভালোবেসে ফেলেছে। বৃষ্টি আবিররের কাছে বেদনার থেকে‌ও ভালোবাসার পরশ বেশী।