পোস্টগুলি

জুন, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হনুমানের যোগাভ্যাস

মানুষ নয় মানুষের মতো অবিকল  যোগা করে দেখ কেমন হনু  যোগাসনে শরীর চনমন রাখে হনুকে  দেখে করো যোগ শুরু  লম্ফঝম্ফ দিতে ওস্তাদ জিমন্যাস্টিক  দেখায়  হনুমান সারাদিন  হাড় নেই শরীরে যেনো যোগা করে সকাল বিকেল প্রতিদিন  শরীর সুস্থ  থাকার একমাত্র  প্রক্রিয়া  হনুমান দেখায় সকলকে সুস্থতার সাধনায় ব্রতী হয়ে যোগাভ্যাসে   স্মরণ করে দিনটিকে।

জীবন সার

কিছু ভালো কিছু মন্দ জীবন দুদিকে বয় চোখ বন্ধ করলে সবকিছু  এখানে পড়ে রয়।

অহংকারী সূর্যিমামা

সকলের সূর্যিমামা বলে তোমার দাপটটা খুব বেশি  অহংটা কমিয়ে এবার মানে মানে বলো আসি  আকাশে বসে পাওনা টের   গরমে মানুষের লাশের ঢের হাতা খুন্তি নামিয়ে এবার পাঠাও আমাদের বৃষ্টিমাসি।

সচেতন হওয়া

মেপে মেপে যত ই দাও ধান বৃষ্টিকে মিষ্টি কথায় ভিজে না চিঁড়ে নেই কাজ আকুতি মিনতি যত ই করো তাকে ইচ্ছের দড়িটা তার হাতেই বাঁধা আজ। বৃষ্টির প্রয়োজন মানুষের যেমন প্রকৃতির তেমন কোন কিছুর বিনিময়ে  যাবে না তাকে পাওয়া লোভে সে পড়বেনা জ্ঞান বুদ্ধিটা তার ভালোই আছে বৃষ্টিকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে তোমাদের উচিত সচেতন হওয়া।

ধরনী কাঁপে

প্রকৃতির কাছে মানুষ অসহায় ঝড়ের দাপটে ধরণী কাঁপে থরথর  ধংসলীলার তান্ডব চালায় রুদ্রমূর্তিতে কেড়ে নেয় গরীবের সুখ নিষ্ঠুর ঘূর্ণিঝড় 

আয় বৃষ্টি ঝেঁপে

আয় বৃষ্টি ঝেঁপে...... ✍️উমা মজুমদার  ২০/৬/২৪ আকাশ পানে চেয়ে দেখি বিশাল কালো মেঘের ঘনঘটা গর্জন করে পড়বে ঝরে বৃষ্টিস্নানে হবে প্রাণবন্ত  জীবকূলে এসো হে বর্ষন নবীন বেশে প্রকৃতিকে দাও শীতল স্বচ্ছ করে ঝমঝমিয়ে ঝরে পড়ো বৃষ্টির ধারা হয়ে নাচবে ময়ূরী পেখম তুলে । দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর আসলে তুমি তবুও ক্ষনিকের তরে  দাম বাড়াও শুধুই অকারণে কি লাভ সকলকে কষ্ট দিয়ে  প্রখর তাপদাহে  জ্বলছে শরীর নেই কষ্ট তোমার মনে বৃষ্টির আশায় বসে বসে ডাকছে তোমায় কাতর হয়ে। আষাঢ়ের কালো জল ভরা মেঘে নামলো বৃষ্টি পাইনি তেমন পরশ  হলদে হয়ে যাওয়া সবুজ গাছপালা পথ চেয়ে বৃষ্টির আশায়    গাছপাতাদের শরীরে প্রাণ নেই যেন গরম হাওয়া বাতাসে মান অভিমান ভুলে নেমে এসো বরন করে নেবো তোমায়।

অমানবিকতার পরিচয়

লিমেরিক... শিরোনাম.. অমানবিকতার পরিচয় কেও ডুবছে জলে প্রাণ যায় যাক মানুষের  আগে ছবি মোবাইলে পরে ভাববে কথা অন্যের  মানুষ মানুষের জন্য হয় মুখের কথা মুখেই রয় বিপদ দেখলে লেজ তুলে পালায় পরিচয় দেয় অমানবিকতার ।

অচল মুদ্রা

আজ আমরা অতীত অবহেলিত.... বাজারে  আমাদের দেখলে  বলে আমরা অচল পয়সা কোন দাম দেয়না। তবুও আমরা আছি ভালোবেসে স্মৃতির পাতায় ।

অঘোর বরসা

অঘোর বরসায় চারিদিক ঘুটঘুটে  অন্ধকার    আঁধার রাতে  হাঁটু জল ভেঙে ছাতা মাথা দিয়ে যায় বুক দুরুদুরু গা ছমছম চলেছে একা পথে রেরে কে যায় থলিতে আছে কি দে আমায়। একি ভুত না মানুষ কালো জ্বলজ্বল করে দুচোখ থলিতে আছে রামায়ণ গীতা  কি বলি ভুতকে  ফন্দি আঁটে মনে নইলে যাবে প্রাণটা বেঘোরে  থলি  দিয়ে পালায় রাম রাম করে সেখান থেকে।